ইসলামে, স্বামী-স্ত্রী সম্পর্ক একটি বিশেষ এবং পবিত্র সহযোগীর জীবনের আয়োজন। এখানে, দুইজন ব্যক্তি একমাত্র অনুভূতি ভিত্তিতে এক-অন্যের সম্পৃক্ত হয়ে সমাবেশ গড়ে তোলে।

ইসলামি শাস্ত্র এই সমাজের মধ্যে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেখায়।

• বিশ্বাস
• পরস্পর ভালোবাসা
• আধ্যাত্মিকতা

এ গভীর যৌগিক রূপে, স্বামী-স্ত্রী পরস্পরের কাঠিন্য শেয়ার করে এবং প্রোत्साहन প্রদান করে।

স্বামী-স্ত্রীর ভূমিকা আল্লাহর দৃষ্টিতে

আল্লাহ তাআলা শান্ত ভাবে স্বামী ও সেতারী এর ভূমিকা প্রতিষ্ঠা করেন। প্রথম দুইজনের মধ্যে আলাদা প্রেম ও সহযোগিতা থাকা উচিত। নারী তার গৃহ এর দায়িত্ব পালনে প্রয়াস করেন, আর পুরুষ বিদেশী স্থিতি বৃদ্ধির জন্য প্রচেষ্টা করেন।

• জনগণ

যাদের তার উন্নয়নে করতে দুইজনের অর্থ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ।

শাদীঃ ইসলামের শিক্ষার আলোয়

শাদী হচ্ছে মহান প্রতিনিধিত্ব। এটা একটা বিশেষ সম্পর্ক যা নৈতিক ভাবে গড়ে উঠে। ইসলাম শিক্ষায়, বিয়েকে একটা ধর্মীয় দায়িত্ব হিসেবে বর্ণনা করা হয় । প্রতিষ্ঠাতা

• অনুকূল পরিস্থিতিতে বিবাহ করার আওয়াজ
• আত্মীয়দের সমর্থন

এটা সংবেদনশীল ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় মানসিক উপায়ে। ইসলামে উন্যাস এবং গৃহস্থ একটা স্বপ্ন ।

স্বাম্ভীর ও স্ত্রীর পারিপার্শ্বিক দায়িত্ব

একটি বর্তমান সমাজে স্বামী ও স্ত্রীর পারিপার্শ্বিক দায়িত্ব খুবই বিশেষজ্ঞ। আদর্শ অনুযায়ী, উভয়েরই পরিবার ও সামাজিক প্রবৃদ্ধি গড়ে তোলার জন্য একত্রিত ভূমিকা निभানো বিধিমান। স্ত্রীর সঙ্গ অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ।

তাই স্বামী ও স্ত্রীর সম্পর্ক দায়িত্ব নিশ্চিত করার জন্য প্রাথমিক গ্রহণ করা উচিৎ।

নির্দিষ্টভাবে , স্বামী কে গৃহকর্তা হিসেবে ভাবনা করতে হবে এবং স্ত্রীকে শক্তিশালী হিসেবে ভাবে।

আকর্ষণ, শ্রদ্ধা ও নম্র কাজ : মুসলিম দম্পতি জীবন

ইসলামে পুরুষ এবং গৃহবধূ এর মধ্যে প্রেম , আদর, এবং বিনীত কর্মের জোড়ার মাধ্যমে সামঞ্জস্য গড়া হয়। এই ধারণা অনুযায়ী, পরিবার মুসলিম সমাজের সক্রিয় ভিত্তিক একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ.

• বিবাহ
• আরেক দিগন্ত

ইসলামে সার্বজনীন বিধি মেনে সুখী স্বামী-স্ত্রী সম্পর্ক

পবিত্র কোরআনে এবং নবীজি (সাঃ)-এর হাদিসগুলিতে আমরা নিয়ম পাই যে, সুখী স্বামী-স্ত্রী সম্পর্ক গঠনের জন্য অনুগত প্রয়োজন। মুসলিমেরা তাদের জীবনে আল্লাহর শাস্ত্র পালন করলেই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শান্তি, প্রেম এবং একে অপরের স্থিতি বোঝার প্রতি তাদের জীবন পরিণত হবে।

আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন পুরুষ ও নারীকে একে অপরের প্রাণীর ধারক হিসেবে। তাই, একজন স্বামী তার স্ত্রী এর more info মান করতে এবং প্রতিষ্ঠা দিতে চাইবে; আর একজন তার তাকে সাহায্য করে।

মডেল হিসেবে, স্বামী-স্ত্রীদের মানানুসারী ভাবে একে অপরের আগামী করতে এবং হৃদয় মিলে চলতে পারে।